৪ ডিসেম্বর ২০১৬ রবিবার | সন্ধ্যা ৭টা | ড. নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তন, বাংলাদেশ মহিলা সমিতি
পুনর্কথন ও নির্দেশনা: হৃদি হক
দল: নাগরিক নাট্যাঙ্গন (ঢাকা, বাংলাদেশ)
নাটক কাহিনী
রাজা বিশ্বিং এর বারো বছর বয়সী পুত্র গহর যেদিন রাজ্য অধিপতি হলেন, সেদিন থেকে তাঁর বিরুদ্ধে উজিরের ষড়যন্ত্র শুরু। উজিরের চক্রান্তে গহর মায়ের আকুতি, স্ত্রী কলাবতীর মিনতি সব এড়িয়ে অভিশপ্ত গীলামাইট বনে শিকারে যাবার আয়োজন করলেন। গীলামাইট বনে উজির দল গহরকে ফাঁদে ফেলে রাজ্যে ফিরে আসে। গহর বন্দী হয় বিশ্বিং দানবের হাতে। বাবার মিতা বলে মৃত্যু থেকে রেহাই পেলেও বানেসা পরীর প্রেমতীরে বিদ্ধ হয় গহর। গহর – বানেসার অকৃত্রিম প্রেমে বিশ্বিং দানব হার মানলেও, উজির যে এখন বিশ্বিং রাজ্যের অধিপতি- আক্রমন করে গহরের জন্য অপেক্ষমান একাকী বানেসাকে। উজিরের হাত থেকে বাঁচার জন্য বানেসাকে পাড়ি জমাতে হয় পরী রাজ্যে।
বহু যুদ্ধ – সংগ্রাম পেরিয়ে এক যুগ পর গহর সন্ধান পায় বানেসার; পৌঁছায় পরীস্থানে। মানব হয়েও পরীস্থানের হাজার হাজার দানবকে করে পরাজিত, জয় করে নেয় গোলেস্তা এরাম শহরের বাদশাহ শাহজাদী বানেসা পরীর বাবার মন। বাদশাহ মুক্ত করে দেয় বানেসাকে; আদম ভালবাসার অপরাধে যে ছিল এতদিন কারাগারে বন্দী। মুক্ত গহর আর বানেসা পাড়ি জমায় বিশ্বিং রাজ্যের পথে। গীলামাইট বন পেরোনের সময় হঠাৎ ওদের চোখ পরে কালি মাখা হত দরিদ্র এক যুবতীর দিকে – গহর বাদশাহ চিনতে পারে তার প্রথম স্ত্রী কলাবতীকে। কলাবতীর কাছ থেকেই জানতে পারে বিশ্বিং রাজ্য এখন উজিরের দখলে। গহর তাই নতুন করে বুদ্ধি আঁটে, বাউল সেজে প্রবেশ করে নিজ রাজ্যে। সত্যের জয় অবধারিত, তাই সকল বাঁধা পেরিয়ে গহর পরিশেষে জয় করে বিশ্বিং রাজ্য।
মঞ্চে
তরুন, সারোয়ার বাপ্পি, ফারহানা নিশা, আলাল রহমান, সুমাইয়া শ্রাবনী, জেসমিন জেসী, আমিন্তা ত্রিশি, সাদ্দাম হোসাইন, পিয়াস হাসান, রিয়াজ উদ্দিন, বিশ্বজিৎ ধর, প্রলয় জামান, হাবিব বাহার, রফিকুল ইসলাম,রাশেদ ইমরান, শামীম আহমেদ, মাহবুব বিন রাজ্জাক, জুয়েল জহুর, মামুন হোসাইন, আসাদুজ্জামান রিয়াদ, জিয়াজ, হিমেল, বাবু, সুতপা বড়ূয়া, শাকিল আহমেদ, রহমাতুল করিম, মাহবুবা রেজানূর, আসিব চৌধুরী, কামরুজ্জামান রনি, বিশ্বজিৎ দে বাদল, ইফ্ফাত শাম্মী, হৃদি হক, রোমান, সুমন আহমেদ, শ্রাবনী, পিয়াস, রফিক, জহুর, রিয়াদ, দীপক সরকার, আলাল, জেসমীন, সুমাইয়া, বাপ্পী, রিয়াজ, আসমা দেবযানী
গাতক ও বাদক দল
কামরুজ্জামান রনি, আসমা দেবযানী, প্রৈতী হক, লিটন হাসান, রহমাতুল করিম, সুতপা বড়ূয়া, রোমান মিয়াজী,
জেসন সোহেল, রিয়াজ রাজ, সারোয়ার উপল, কল্যান চন্দ্র পাল
নেপথ্যে
সহকারী নির্দেশনা, সুর ও সঙ্গীত, আবহ সঙ্গীত, পরিকল্পনা: কামরুজ্জামান রনি
নেপথ্যে
সহকারী নির্দেশনা, সুর ও সঙ্গীত, আবহ সঙ্গীত, পরিকল্পনা: কামরুজ্জামান রনি
মঞ্চ পরিকল্পনা: সাজু খাদেম
সঙ্গীত রচনা: হৃদি হক
নৃত্য: ওয়ার্দা রিহাব
কোরিওগ্রাফি: হৃদি হক, সুমন আহমেদ
আলোক পরিকল্পনা: ঠান্ডু রায়হান
পোশাক পরিকল্পনা: মাহমুদুল হাসান মুকুল
দ্রব্য সম্ভার, পরিকল্পনা: দীপক সরকার, তরুন
রূপ ও কেশ সজ্জা: অরা বিউটি লাউঞ্জ, শংকর দাশ
প্রযোজনা ব্যবস্থাপনা: রাশেদ ইমরান, শাকিল আহমেদ, সারোয়ার বাপ্পি
মঞ্চ ব্যবস্থাপনা: হাবিব বাহার
সহকারী: রোমান মিয়াজী, মাহবুব বিন রাজ্জাক, জিয়াজ
আবহ সঙ্গীত ও প্রক্ষেপন: বিশ^জিৎ দে বাদল
আলোক প্রক্ষেপন: ফিরোজ কিবরিয়া, জয়নাল আবেদিন পবন
পোশাক ব্যবস্থাপনা: জুয়েল জহুর, জেসমীন জেসী
দ্রব্য সম্ভার নির্মান ও ব্যবস্থাপনা: তরুন, রিয়াজ উদ্দিন, বাপ্পি,পিয়াস, হিমেল, বাবু, জিয়াজ
প্রযোজনা উপদেষ্টা: লাকী ইনাম